গুলশানের হলি আর্টিসানে জঙ্গি হামলার ঘটনায় গ্রেফতার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক হাসনাত করিমের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতে জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবী হাসিবুর রশীদ। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম ফাহাদ বিন আমীন চৌধুরী তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
যদিও গত সোমবার পুলিশের দেয়া চার্জশিটে হাসনাত করিমের নাম পাওয়া যায়নি। ওইদিন হলি আর্টিসানে হামলার তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দিয়েছে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। এতে নিহত ও জীবিত ২১ অভিযুক্তের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। ৮ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের পরিদর্শক হুমায়ুন কবীর। এর মধ্যে ৬ জন কারাগারে ও দুই জন পলাতক রয়েছেন।
ওইদিন হাসনাত করিমের নাম বাদ পড়া প্রসঙ্গে সিটিটিসির প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, নব্য জেএমবির একটি সাংগঠনিক পরিকল্পনা নিয়ে এ হামলা করা হয়েছে। তাদের এ পরিকল্পনার কোথাও হাসনাত করিমের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া যারা জীবিত গ্রেফতার হয়েছে তাদের কথায়ও হাসনাত করিমের নাম আসেনি। সুতরাং হাসনাত করিমের দেয়া ব্যাখ্যার চাইতেও অন্যান্য যারা প্রত্যক্ষদর্শী ছিল তাদের জবানবন্দির ওপর ডিপেন্ট করেছি এবং চার্জশিটে আদালতকে ব্যাখ্যা করেছি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৬ জুলাই) সকালে এই মামলাটি বিচারের জন্য সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালে পাঠিয়েছেন আদালত। ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) সাইফুজ্জামান হিরো এই আদেশ দেন।
গুলশান থানার আদালতের নিবন্ধন কর্মকর্তা রাকিবুল ইসলাম জাগো নিউজকে বলেন, মামলাটি বিচারের জন্য সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালে বদলির আদেশ দিয়েছেন সিএমএম আদালত। মামলাটি এখন সিএমএম আদালত থেকে সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হবে। সেখানে মামলাটির বিচার কার্যক্রম চলবে।
It’s the best time to make some plans for the future and it is time to be happy. I’ve read this post and if I could I desire to suggest you few interesting things or suggestions. Maybe you could write next articles referring to this article. I wish to read even more things about it!