নারী-পুরুষের সম্পর্ক স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক ব্যাপার। তবে সব নারীদের সঙ্গেই একান্ত সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া ঠিক নয়। এটা আধুনিক সমাজব্যবস্থা যেমন বলে থাকে, তেমনি বলত প্রাচীণ শাস্ত্র। ভারতের প্রাচীন পুরাণ ও শাস্ত্রে পুরুষদের কিছু বিষয়ে বিধিনিষেধ দেওয়া হয়েছে। নারীর সঙ্গে মেলামেশার ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় থেকে পুরুষকে বিরত থাকতে বলেছে বিভিন্ন প্রাচীন শাস্ত্রে। বিশেষ কিছু নারীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে পুরুষের লিপ্ত হওয়ার বিষয়টিকে ‘মহাপাপ’ বলে মনে করছে শাস্ত্র। শারীরিক ঘনিষ্ঠতার ক্ষেত্রে কোন ধরনের নারীদের এড়িয়ে চলবেন জেনে নিন :
নারী
৮ প্রকার নারীর থেকে বিরত থাকুন।
এই ৮ প্রকার নারীর সঙ্গে ভুলেও একান্ত সম্পর্কে লিপ্ত হবেন না!
১. অবিবাহিত নারী : বলপূর্বক হোক, কিংবা সংশ্লিষ্ট নারীর সম্মতি সহকারে, কোনো অবিবাহিত নারীর সঙ্গেই সঙ্গম উচিত নয় বলে মনে করছে শাস্ত্র।
২. বিধবা : কোনো বিধবার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ককে পাপ বলে উল্লেখ করছে শাস্ত্র। এই ধরনের পাপের পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ।
৩. বন্ধুর স্ত্রী : কোনো বন্ধুর স্ত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কের ফলে নারী ও পুরুষ- দুজনই মহাপাপে নিমজ্জিত হয়। নিয়তির হাতে এর জন্য কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হয় দুজনকেই।
৪. শত্রুর স্ত্রী : শাস্ত্রে শত্রুর স্ত্রীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কেও নিষেধ স্থাপন করা হচ্ছে। শত্রুর স্ত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কেও মহাপাপ হয় বলে মনে করছে শাস্ত্র।
৫. শিষ্যর স্ত্রী : শাস্ত্রের মতে, কোনো শিষ্য অথবা ছাত্রের স্ত্রীর সঙ্গে কখনোই কোনো পুরুষের যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া উচিত নয়।
৬. পরিবারের অন্তর্ভুক্ত কোনো নারী : সরাসরি রক্তের সম্পর্ক রয়েছে, এমন নারীর সঙ্গে পুরুষদের শারীরিক সম্পর্কে কড়া নিষেধ স্থাপন করেছে প্রাচীন হিন্দু শাস্ত্র।
৭. বয়সে বড় কোনো নারী : নিজের চেয়ে বেশি বয়সী কোনো নারীর সঙ্গে কোনো পুরুষের শারীরিক সম্পর্ক না হওয়াই উচিত বলে মনে করেছে প্রাচীন শাস্ত্রসমূহ।
৮. যৌনকর্মী : অর্থের জন্য নিজের শরীর বিক্রি করছেন যে নারী, তার সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক সম্পূর্ণ অনুচিত বলেই মনে করেছে প্রাচীন শাস্ত্র।
Great site. A lot of useful information here.
I’m sending it to some pals ans also sharing in delicious.
And naturally, thanks in your sweat!
Wonderful article and I appreciate your work.
King regards,
Thomassen Duke
о дом 2
серии дом 2 онлайн
дом 2 город