কুষ্টিয়া বাসীর উন্নয়নের জন্য ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য সর্বত্র কাজ করে যাচ্ছেন মোঃ রাসেল হোসেন
কুমারখালী ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ রাসেল হোসেন কুমারখালীবাসীর উন্নয়নের লক্ষে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছেন। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নিজের প্রতিবেদন তুলে ধরে রাসেল হোসেন আবেগঘন কণ্ঠে বলেন, “ছাত্রলীগ এতিমদের সংগঠন। ছাত্রলীগ পলিটিক্যালি এতিমদের সংগঠন।
“কেউ ছাত্রলীগের খোঁজ-খবর রাখে না। নেত্রী (শেখ হাসিনা) আপনি ছাড়া ছাত্রলীগের কেউ খোঁজ রাখেন না।”রাসেল আরও বলেন, ছাত্রলীগ কখনও কখনও ‘কলম সন্ত্রাসের’ শিকার হয়েছে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যাওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় হল দখল, দরপত্র নিয়ে সন্ত্রাসের নানা ঘটনায় সমালোচনার মুখে পড়তে হয় ছাত্রলীগকে।
রাসেল হোসেন বলেন, বিভিন্ন সময় অনুপ্রবেশ কারীরা সংগঠনকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করেছে। গত চার বছরে ৬০০ সদস্যকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
চার বছরে দায়িত্ব পালনে সংগঠনের কোনো ব্যর্থতা থাকলে তার দায় নিজের বলে স্বীকার করে নেন রাসেল হোসেন।তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যখন বাংলাদেশ ক্ষুধা, দারিদ্র্য বিমোচন করে উন্নতির দিকে যাচ্ছে, তখনই বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া নাটক শুরু করেছেন। সারা বাংলাদেশের নিরীহ মানুষের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছেন। পেট্রলবোমা, গান পাউডার দিয়ে মানুষ পুড়িয়ে মারা হচ্ছে।তিনি বিএনপিকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘বিশ্বনেতাদের নামে তাঁদের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে তারা দেউলিয়া সংগঠনের পরিচয় দিয়েছে। খালেদা জিয়ার ওপর ভূত চেপেছে। ছাত্রলীগ জানে কীভাবে সেই ভূত ছাড়াতে হয়। কীভাবে শায়েস্তা করতে হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আগেই বলেছি, জাতির জনককে নিয়ে লন্ডনে বসে যে বেয়াদব মিথ্যা রটনা করছেন, ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত তাঁদের কোথাও সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না।’ এটা সুস্থ রাজনীতির জায়গা। জনগণ এদের ধাওয়া করবে। এদের যত দিন বিতাড়িত করা যাবে না, তত দিন দেশে স্বস্তি আসবে না।সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কোনো আলোচনা হবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন।
Leave a Reply