ধামরাইয়ে পুলিশ মাদক ব্যবসায়ীদের ধরতে চিরুণী অভিযান শুরু করেছে। উপজেলার ১৬টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার আনাচে কানাচে গড়ে উঠা মাদকের আস্তানায় পুলিশ দফায় দফায় অভিযান চালিয়েও কোন মাদক ব্যাবসায়ীকে গ্রেফতার কিংবা মাদকের বড় কোন চালান ধরতে ব্যর্থ হয়েছে।
গত শনিবার থেকে পুলিশ এ অভিযান শুরু করার দ্বিতীয় দিন পুলিশ রোববার দিনগত রাতে গোপন খবরের ভিত্তিতে উপজেলার গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের হাতকোড়া গ্রামে অভিযান চালাতে গিয়ে পুলিশ হোঁচট খায়।
সোর্সের নির্বুদ্ধিতার কারণে তারা ওই গ্রামের কালাচাঁন নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে অভিযান চালাতে গিয়ে বিড়ম্বনার শিকার হয়। তারা প্রকৃত মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করতে না পেরে গ্রেফতার করে আমির হোসেন আমু ও কালাচানের স্ত্রী রানীসহ ২ ব্যক্তিকে। তবে কালাচানকে পুলিশ ধরতে ব্যর্থ হয়। এ সুযোগে মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের বড় চালান নিয়ে অনায়াসে চম্পট দেয়। পুলিশ তাদের দেহ ও বাড়িঘর তল্লাশী করে কোন মাদকদ্রব্য না পেয়ে তাদেরকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।
গোপন খবরের ভিত্তিতে প্রাপ্ত তথ্যমতে এ অভিযানে অংশ নেন ধামরাই থানার এসআই মোঃ জুলফিকার হায়দার, এএসআই মোঃ বাচ্চু মিয়া, কনস্টেবল ও নারী কনস্টেবল রানী।
এব্যাপারে অভিযান পরিচালনাকারি এসআই মোঃ জুলফিকার হায়দার বলেন, পুলিশ মাদক ব্যবসায়ীদের ধরতে বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে একথা সত্য। তবে পুলিশ ব্যর্থ হয়েছে একথা বলা যাবেনা। সোর্সের দেয়া তথ্যের ওপর নির্ভর করে আমরা হাতকোড়া গ্রামের কালাচাঁনের বাড়িতে অভিযান চালাতে যাই। সোর্সের নির্বুদ্ধিতার কারণে আমরা কালাচানকে ধরতে ব্যর্থ হই। আমরা আমির হোসেন আমু ও কালাচানের স্ত্রীকে ধরতে সক্ষম হই। তাদের দেহ তল্লাশি করে কোন মাদকদ্রব্য পাওয়া না গেলে তাদেরকে ছেড়ে দেই।
এব্যাপারে এলাকাবাসী জানান, এলাকায় মাত্রাতিরিক্তহারে মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসায়ীদের সংখ্যা বেড়ে গেছে। তাই আমরা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ প্রতিরাতেই অভিযান চালালেও তাদের ধরতে পারছে না। পুলিশ শুক্রবার রাতেও দফায় দফায় এ এলাকায় অভিযান চালিয়েও কোনভাবেই সফল হতে পারেনি। না কোন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার, না কোন মাদকের বড় চালান পুলিশ আটক করতে পেরেছে। এ ভাবেই চলছে পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান।
magnificent points altogether, you just won a brand new reader.
What might you recommend in regards to your publish that you simply made some days
ago? Any sure?